• শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
জাতিসংঘের বৈশ্বিক এআই উপদেষ্টা পরিষদ গঠন বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ম্যাচ কবে, কখন, কোথায় নুরের ওপর হামলা: পুলিশের ভূমিকা তদন্তে কমিটি করছে ডিএমপি সংস্কার না হলে নূরের পরিণতি আমাদের জন্যও অপেক্ষা করছে: হাসনাত ফিলিস্তিনি নেতাদের জাতিসংঘ অধিবেশনে যোগদান আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র প্রয়োজনে চিকিৎসার জন্য রাষ্ট্রীয় খরচে নুরকে বিদেশে পাঠানো হবে আট উপদেষ্টা দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে ভজঘট অথবা, আট উপদেষ্টা দুর্নীতির বিষয়টি থেকে গেল নিস্পত্তিহীন। ডাকসুতে সংসদ নির্বাচনের রিহার্সাল না অন্য কিছু অথবা দাবি আদায়ের নামে জনদুর্ভোগ। ‘মব ভায়োলেন্স’ থামাতে বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী: আইএসপিআর এবার আটা-ময়দা-ডালের দামও বাড়লো

কয়েক হাজার মার্কিন সেনা যুদ্ধজাহাজ নিয়ে লোহিত সাগরে অবস্থান!

Reporter Name / ২৪৬ Time View
Update : বুধবার, ৯ আগস্ট, ২০২৩

ইরানের হুমকি মোকাবিলায় দুটি যুদ্ধজাহাজে চড়ে লোহিত সাগরে পৌঁছেছে যুক্তরাষ্ট্রের ৩ হাজার সামরিক সদস্য।

পারস্য উপসাগর ও আশপাশের অঞ্চলে তেহরান তেলবাহী ট্যাংকার ও জাহাজ জব্দ করার পর সেখানে নিজেদের উপস্থিত বাড়ানোর ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন নৌবাহিনী।

যুক্তরাষ্ট্রের পঞ্চম নৌবহর এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক সুয়েজ খাল হয়ে লোহিত সাগরে প্রবেশ করেছে মার্কিন নাবিক ও মেরিনরা।

ওয়াশিংটন জানিয়েছে, গত ৫ জুলাই জুলাই ওমানের আন্তর্জাতিক জলসীমায় ইরান দুটি বাণিজ্যিক ট্যাংকার জব্দের চেষ্টা করে। এর প্রতিক্রিয়ায় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

এর আগে গত এপ্রিল ও মে মাসে সপ্তাহের ব্যবধানে আঞ্চলিক জলসীমায় দুটি বড় তেলের ট্যাংকার জব্দ করে ইরান। এসব ঘটনায় উত্তেজনা বাড়ে অঞ্চলটিতে।

যুক্তরাষ্ট্রের পঞ্চম নৌবহরের মুখপাত্র কমান্ডার টিম হকিন্স বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, এই নৌপথে বিভিন্ন বাণিজ্যিক জাহাজকে হয়রানি ও আটক করে আসছে দেশটি। তাদের কর্মকাণ্ড রোধ ও আঞ্চলিক উত্তেজনা কমানোর অংশ হিসেবে আমাদের অবস্থান।

তবে লোহিত সাগরে মার্কিন বাহিনী মোতায়েনে পাল্টা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়ে ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে অস্থিতিশীলতা তৈরির অভিযোগ তুলেছে তেহরান। নিজেদের স্বার্থ হাসিল করতে অঞ্চলটিতে আধিপত্য বিস্তার করতে চায় বলে দেশটির দাবি।

ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি বলেছেন, ‘এই অঞ্চলে মার্কিন বাহিনীর উপস্থিতি কখনো নিরাপত্তা সৃষ্টি করেনি। এখানে তাদের হস্তক্ষেপ সবসময় অস্থিতিশীলতা ও অনিরাপত্তা বৃদ্ধি করেছে।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category