শুরু হয়েছে বর্ষাকাল। এই ঋতুতে ভ্রমণ করার জন্য কিছু জায়গা বেশি উপযুক্ত। তাই ছায়াঘেরা চা-বাগান আর সবুজ প্রকৃতির আলিঙ্গনে হারিয়ে যেতে চাইলে এই বর্ষায় একবার ঘুরে আসুন চায়ের দেশ মৌলভীবাজার। বিস্তারিত...
তানভীর অপু, বিশ্ব পর্যটক আমি প্রথম হতে চাই না, আমি পথের শেষে দাঁড়িয়ে পৃথিবীকে দেখতে চাই। ভ্রমণ আমার ছোটবেলার ভালোবাসা। মনে পড়ে, যখন ঠিকমতো দিক-দিগন্তের নামও উচ্চারণ করতে পারতাম না;
এখন প্রচণ্ড গরম চারদিকে! তবুও যদি সুযোগ মেলে ভ্রমণের। তবে কেউ হাতছাড়া করতে চাইবেন না। কিন্তু রোদে পুড়ে, ঘামে ভিজে ভ্রমণ যদি হয় বিব্রতকর—তাহলে তো আনন্দ নয়, ভোগান্তিই অপেক্ষা করবে।
বরিশাল শহর থেকে মাত্র ২১ কিলোমিটার দূরে বাকেরগঞ্জ উপজেলার এক গ্রাম্য পরিবেশে শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে দাঁড়িয়ে আছে একটি আধ্যাত্মিক কেন্দ্র—বারো আউলিয়ার দরবার। এটি কেবল একটি ধর্মীয় স্থান নয় বরং
মনের প্রশান্তি আর একঘেয়েমি দূর করার জন্য ঘোরাঘুরি আসলেই দরকার। জীবনে ছোট পরিসরে আমার সাথে পরিচয় হয়েছিল মেহজাবিন আর বুশরার সাথে। ঘোরাঘুরি তেমন আগে কখনো করা হয়নি। তবে বুশরার সুবাদে
একটা সময় ছিল, যখন গ্রামবাংলার প্রতিটি সকাল শুরু হতো গরুর গাড়ির চাকার ঘর্ষণ, রাখালের বাঁশির সুর আর শিশির ভেজা পথের শিউলি ফুলের সুবাসে। মাঠের সবুজ চাদরে ছেলেরা গরু চরাতে যেত,
শহরের ধুলোবালি মাখা সড়ক পেরিয়ে ইট-পাথরের দেওয়াল ঠেলে যখন উত্তরা দিয়াবাড়ির সেই সোনালি বাগানে পৌঁছাই; তখন মনে হয় যেন এক অন্য জগতে এসে পড়েছি। চারপাশ জুড়ে হলুদের সমারোহ। মাথার ওপরে
বিশ্বে অদ্ভুত এক গ্রাম আছে, যেখানকার বাসিন্দারা শীত এলেই কথা বলা বন্ধ করে দেয়। তবে এর পেছনের রহস্য কী? আসলে তারা এ সময়কে দেবতাকে তুষ্ট করতে মৌনব্রত পালন করেন। তাই