• বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন
/ মতামত
-রিন্টু আনোয়ার কেবল তারিখ ঘোষণা ছাড়া নির্বাচনের যাবতীয় আয়োজন শেষ প্রায়। ফেব্রুয়ারিতেই নয়, মধ্য ফেব্রুয়ারিতেও নয়;ভোট হবে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে রোজার আগে। কথা একদম লাউড অ্যান্ড ক্লিয়ার। এ রকম একটা অবস্থায়ও বিস্তারিত...
-রিন্টু আনোয়ার সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এআইর আগ্রাসনে আক্রান্ত দেশ-সমাজ । মূলধারার গণমাধ্যমকে নাস্তানাবুদ করে মারাত্মক চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছে উপরোক্ত প্রযুক্তিনির্ভর মাধ্যম দুটি। কিছু একটা বলে বা লিখে
নির্বাচন নিয়ে নানান শঙ্কা প্রকাশ ও দোদুল্যমানতা আর গুজব পেরিয়ে অবশেষে নির্বাচনের নির্ধারিত সময় ঘোষণা করলেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার ভাষণ বলেছেন, জুলাই ঘোষণাপত্র এবং
– রিন্টু আনোয়ার অতি আলোচনা ও কচলানিতে  সংস্কার আর জুলাই সনদ ক্রমশই পানসে। ফয়সালা বা বন্দোবস্ত কিছু এটা হচ্ছে। আপাতত তা এড়ানোর সুযোগ নেই কারোই। কিন্তু, এরইমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর আচরণ
-রিন্টু আনোয়ার শিক্ষার্থী আন্দোলনের ওপর ভর করে ক্ষমতায় আসা ইউনূস সরকারকে কাবু করতে শিক্ষার্থী আন্দোলনের নামেই দেশে আরেকটি অরাজকতার আয়োজন স্পষ্ট। নানা ঘটনায় তা এরইমধ্যে পরিস্কার। বিভিন্ন জায়গায় অল্প সময়ের
-রিন্টু আনোয়ার হঠাৎ করে নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কারের আলোচনা বেশ জমেছে। বিস্ময়করভাবে মধ্য ও ছোট দলগুলোর বেশ টান আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বমূলক নির্বাচন বা পিআর পদ্ধতির দিকে।  জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, সিপিবি,
-রিন্টু আনোয়ার ‘নীল সিয়া আসমান লালে লাল দুনিয়া আম্মা লাল তেরি খুন কিয়া খুনিয়া কাঁদে কোন ক্রন্দসী কারবালা ফোরাতে? সে কাঁদনে আসু আনে সিমারের ও ছোরাতে। রুদ্র মাতম ওঠে দুনিয়া
– রিন্টু আনোয়ার আলোচিত লন্ডন বৈঠকে স্বস্তি আসতে না আসতেই ফের অস্বস্তি-বিভ্রান্তির বাতাস। বেশ জটিলতাও। লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকটি বাংলাদেশের