• শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৩১ অপরাহ্ন
/ রাজনীতি
ঘনিয়ে আসছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। কিন্তু নির্বাচনকালীন সরকার ইস্যুতে এখনো বিপরীত মেরুতে দেশের প্রধান দুই দল-আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। সংকট নিরসনে আলোচনা বা সংলাপের জোর দাবি জানিয়ে আসছেন দেশের বিস্তারিত...
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে সবশেষ ঈদ। পবিত্র ঈদুল আজহাকে কাজে লাগানোর জন্য হাইকমান্ডের গুরুত্বপূর্ণ বার্তা নিয়ে তৃণমূলে যাচ্ছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতারা। নির্বাচনের প্রস্তুতির অংশ
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বিএনপিসহ কয়েকটি দলের সঙ্গে মতবিনিময় সভা ডেকেছে। বিএনপির পাশাপাশি সরকারবিরোধী আন্দোলনে থাকা সব দল, জাতীয় পার্টি এবং জামায়াতে ইসলামীর একজন নেতাকে মতবিনিময় সভায় আমন্ত্রণ জানিয়েছে চরমোনাই পীরের
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের পদত্যাগ দাবি করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। একইসঙ্গে বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দলটি। রাজধানীতে এক গণমিছিলপূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশে
রাজনীতি এখন আর রাজনীতিবিদদের হাতে নেই বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তাদের মতে রাজনীতি ক্রমশ চলে যাচ্ছে অন্যদের দখলে। বিশেষ করে সামজের নানা স্তরে আমলাতন্ত্র প্রবলভাবে জেঁকে বসায় অনেকটাই পিছু হটতে
জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধ করার প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিষয়টি উচ্চ আদালতে আছে। চূড়ান্ত রায় আসেনি। সরকার সরাসরি হস্তক্ষেপ করতে পারে না। দল হিসেবে জামায়াতে
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের মুখে ‘উনি কি ইন্তেকাল করেছেন’ এমন কথা শুনে ‘আস্তাগফিরুল্লাহ’ বললেন ইসলামী আন্দোলনের মেয়রপ্রার্থী ফয়জুল করীম। রিশালে হাতপাখার প্রধান নির্বাচনি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন শেষে
প্রায় এক দশক পর পুলিশের অনুমতি নিয়ে ঢাকায় সমাবেশ করে ফের আলোচনায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ নিয়ে রাজনীতিসহ সব মহলে শুরু হয়েছে নানা আলোচনা। আলাদা আলাদা অনুষ্ঠানে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের