• রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫, ০১:০৯ পূর্বাহ্ন
/ অর্থনীতি
দেশের আট বিভাগের মধ্যে তিনটিতে প্রতি মাসে মানুষের মাথাপিছু গড়ে খাদ্য উপকরণ কেনার খরচ বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। বিভাগগুলো হলো-চট্টগ্রাম, সিলেট ও বরিশাল। ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগে গড়ে মাথাপিছু খাদ্য উপকরণের বিস্তারিত...
দেশে-বিদেশে সৃষ্ট নেতিবাচক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের অর্থনীতি চার ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে স্থিতিশীলতা অর্জনের জন্য সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এগুলো হচ্ছে-ভূরাজনৈতিক দ্বন্দ্ব, চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে পণ্যের দাম বৃদ্ধি ও সরবরাহ
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের হাট-বাজারে সব ধরনের পণ্য বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। অসাধু সিন্ডিকেটের কারসাজিতে প্রতি সপ্তাহে কোনো না কোনো পণ্যের দাম বাড়িয়ে ভোক্তাদের ঠকাচ্ছে। সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলেও পেঁয়াজের দাম
দেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমছে। উন্নতি হয়েছে চলতি হিসাবের ঘাটতি পরিস্থিতিতেও। তবে আর্থিক হিসাব এবং পুঁজিবাজারে নেতিবাচক ধারা অব্যাহত। এছাড়া আগে নেওয়া ঋণ পরিশোধের তুলনায় নতুন ঋণ কম আসছে। ফলে সামগ্রিকভাবে
কুরবানির ঈদ ঘিরে মসলাজাতীয় পণ্যের বাজারে অস্থিরতা চলছে। বাড়তি মুনাফা করতে ধাপে ধাপে বাড়ানো হয়েছে দাম। পরিস্থিতি এমন-কেজি প্রতি ৩৩৫ টাকায় আমদানি করা জিরা খুচরা বাজারে সর্বোচ্চ ১ হাজার টাকায়
রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে খাদ্যশস্য আমদানি কমাচ্ছে সরকার। এজন্য আগামী (২০২৩-২৪) অর্থবছরে ৫ লাখ মেট্রিক টন চাল ও গম কম আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে কমপক্ষে ৩১ কোটি
প্রতিবছর আমানতের তথ্য ফাঁস করায় দুর্নীতির মাধ্যমে পাচার করা টাকা সুইস ব্যাংকে রাখাও এখন আর নিরাপদ মনে করছে না বাংলাদেশিরা।  এ কারণে সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংক (সুইস ব্যাংক) থেকে এক বছরে
প্রস্তাবিত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে সরকারি-বেসরকারি ৪৪ ধরনের সেবা নিতে রিটার্ন জমার স্লিপ বা প্রাপ্তি স্বীকারপত্র বাধ্যতামূলক করা হয়। এই রিটার্ন জমার স্লিপ পেতে করযোগ্য আয় না থাকলেও ন্যূনতম ২ হাজার