• বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:০৫ পূর্বাহ্ন
/ মতামত
ডিমকাণ্ড চলতে চলতে আবার পেঁয়াজকাণ্ড। সামনে চিনি নিয়ে আরেক ফসলা ছিনিমিনির আভাস ঘুরছে। মোটকথা দুধ থেকে কচুর লতি কিছুই সিন্ডিকেটের আওতামুক্ত থাকছে না । ক্রেতা সাধারণ এর শিকার। ঘটনাও জানে। বিস্তারিত...
ফাঁস যা হবার হয়ে গেছে। ফাঁস চক্র স্মার্ট এবং কামিয়াবি। যা দরকার নিয়ে গেছে। নতুন করে আর কিছু ফাঁস করার কিছু নেই আমাদের। গরিবের দরজায় তালাচাবি এমনিতেই না থাকার মতো।
পাঁচ লক্ষাধিক শিক্ষক-কর্মচারীর দাবি আদায়ে জাতীয় প্রেস ক্লাব এলাকা সরগরম। এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের একদফা দাবিতে তাদের এ আন্দোলন। সারা দেশ থেকে আসা শত শত শিক্ষক অনেকটা মানবেতরভাবে এখানে রাতদিন অবস্থান
সরকারের কাছে খুব দরকারি বলে সরকারি চাকরিজীবীদের আদর-কদর কেবল বাড়ছেই। অবিরাম বাড়ছে বেতনসহ নানা সুযোগ- সুবিধা। অথচ টানা উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে সবচেয়ে বেশি বিপাকে সীমিত আয়ের মানুষ। তাই বিশ্বের অনেক
কোরবানির পশুর দাম প্রতিবছর বাড়লেও চামড়ার দাম বাড়ে না- এক কঠিন সত্য। এর একটা চেইন আছে। কোরবানির চামড়া বাসাবাড়ি থেকে কিনে নেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। তারা সেটা বিক্রি করেন পাইকারদের কাছে।
সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় গরুর আগমন রুখতে কঠোর অবস্থানের কথা জানিয়েছে বিজিবি। একটি অসাধু চক্র স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের স্বাক্ষর জাল করে বিট বা খাটাল স্থাপনের ভুয়া অনুমোদনপত্র তৈরি করে সীমান্ত দিয়ে
এনআইডি নামের জাতীয় পরিচয়পত্র নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ে চলে যাওয়া এখন আর গুন্জন-গুজব বা কানাঘুষার বিষয় নয়। এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত পাকা সরকারের। তবে তার আগেই জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন অনু
দৃশ্যত বা প্রকাশ্যে না-না, ভেতরে হা-হা করার একটি সংস্কৃতি বাংলাদেশের রাজনীতির বৈশিষ্ট্যের মতো। সরদরে বলেন, মানি না-মানি না; অন্দরে বহু কিছুই মানেন। এই মানামানির মাঝে আবার যে যার মতো পাওনা