• সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৪০ পূর্বাহ্ন
/ সম্পাদকীয়
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অপমান-অপদস্তের একরত্তিও অবশিষ্ট রাখছে না সরকার। তার বিরুদ্ধে ক্ষমতাসীন মহলের উষ্মা-বিরক্তি ওপেন সিক্রেট। মামলা-মোকদ্দমার সমান্তরালে নোংরা-কদাকার যতো কথাবার্তারও শিকার তিনি। ডালপালা ছড়িয়ে এতে আরো নানা বিস্তারিত...
ডিমকাণ্ড চলতে চলতে আবার পেঁয়াজকাণ্ড। সামনে চিনি নিয়ে আরেক ফসলা ছিনিমিনির আভাস ঘুরছে। মোটকথা দুধ থেকে কচুর লতি কিছুই সিন্ডিকেটের আওতামুক্ত থাকছে না । ক্রেতা সাধারণ এর শিকার। ঘটনাও জানে।
দেশের কর্মসংস্থান, শিক্ষাব্যবস্থা ও পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে নানা রকম অভিযোগ দীর্ঘদিনের। সম্প্রতি মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে ৭ চিকিৎসকসহ চক্রের ১২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে সিআইডি। তারা
এখন পর্যন্ত দেশে বড় রকমের সহিংসতা না ঘটলেও শঙ্কার পারদ শুধু বাড়ছেই। ক্ষমতাসীন এবং ক্ষমতার বাইরের অনেকে গণতন্ত্র ও আন্দোলনের নাটাই হারিয়ে এখন নিজেরাই ঘুড়ির পাকে পড়ে গেছেন। অভ্যন্তরীণ রাজনীতির
ফাঁস যা হবার হয়ে গেছে। ফাঁস চক্র স্মার্ট এবং কামিয়াবি। যা দরকার নিয়ে গেছে। নতুন করে আর কিছু ফাঁস করার কিছু নেই আমাদের। গরিবের দরজায় তালাচাবি এমনিতেই না থাকার মতো।
পাঁচ লক্ষাধিক শিক্ষক-কর্মচারীর দাবি আদায়ে জাতীয় প্রেস ক্লাব এলাকা সরগরম। এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের একদফা দাবিতে তাদের এ আন্দোলন। সারা দেশ থেকে আসা শত শত শিক্ষক অনেকটা মানবেতরভাবে এখানে রাতদিন অবস্থান
সরকারের কাছে খুব দরকারি বলে সরকারি চাকরিজীবীদের আদর-কদর কেবল বাড়ছেই। অবিরাম বাড়ছে বেতনসহ নানা সুযোগ- সুবিধা। অথচ টানা উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে সবচেয়ে বেশি বিপাকে সীমিত আয়ের মানুষ। তাই বিশ্বের অনেক
কোরবানির পশুর দাম প্রতিবছর বাড়লেও চামড়ার দাম বাড়ে না- এক কঠিন সত্য। এর একটা চেইন আছে। কোরবানির চামড়া বাসাবাড়ি থেকে কিনে নেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। তারা সেটা বিক্রি করেন পাইকারদের কাছে।