-রিন্টু আনোয়ার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ইতোমধ্যে দেশে ফিরে এসেছে রাজনৈতিক সংঘাত, সহিংসতা, যা নিয়ে জনমনে উদ্বেগ বাড়ছে। সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি’র অধিকাংশ বিস্তারিত...
-রিন্টু আনোয়ার যেভাবেই হোক নির্বাচন হবেই-সাফকথা প্রধানমন্ত্রীর। তার দলের সাধারণ সম্পাদকের প্রশ্ন- দুয়েকটা দল না এলে ইলেকশনের কী ক্ষতি? এ প্রশ্নের জবাব আছে, প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মুখে। তিনি বলে রেখেছেন-
– রিন্টু আনোয়ার দেশে না রাজনীতি, না কূটনীতি কোথাও ভালো খবর নেই। অর্থনীতির অবস্থা আরো শোচনীয়। অর্থনীতির টুকটাক ভালো থাকলেও কিছুটা রক্ষা মিলতো। পেটে পড়লে পিঠে সইতো। সেই লক্ষণও নেই।
-রিন্টু আনোয়ার কপাল কুণ্ডুলার মতো ‘পথিক তুমি কি পথ হারাইয়াছো’-প্রশ্নের মুখে এখন নির্বাচন কমিশন-ইসি। কিছু কাজ ও কথাবার্তায় নিজেদের দিকে প্রশ্নগুলো টেনে এনে বাংলাদেশের বর্তমান নির্বাচন কমিশন(ইসি)। একবার বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের
রিন্টু আনোয়ার= ========== মুখে এবং ভাবভঙ্গিতে মার্কিন ভিসানীতিকে ডেমকেয়ার করছে সরকার। বলছে, এটা তেমন কিছু নয়। এসবে কিছু যায় আসে না। তারা(যুক্তরাষ্ট্র) দেশে-দেশে এমন ভিসানীতি দিয়েই থাকে। তাই এ নিয়ে
-রিন্টু আনোয়ার শিগগির-শীঘ্র শব্দটির অর্থ-প্রতিশব্দ আছে। দ্রুত, জলদি ধরনের প্রতিশব্দ থাকলেও কতোদিনে ’শিগগির বা শীঘ্র ’ হয়- কোনো ব্যাখ্যা নেই। জবাবও দেওয়ারও কেউ নেই। গত ৫১ বছরেও বাংলাদেশে উচ্চ আদালতে
-রিন্টু আনোয়ার ২০২৪ সালের আসন্ন সাধারণ নির্বাচনকে সামনে রেখে গত জুলাই মাস থেকে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমে বর্তমান সরকারের অবদানগুলোকে জনসাধারণের সামনে তুলে ধরা হচ্ছে। বাংলাদেশ সরকারের এসএমএস চ্যানেল
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অপমান-অপদস্তের একরত্তিও অবশিষ্ট রাখছে না সরকার। তার বিরুদ্ধে ক্ষমতাসীন মহলের উষ্মা-বিরক্তি ওপেন সিক্রেট। মামলা-মোকদ্দমার সমান্তরালে নোংরা-কদাকার যতো কথাবার্তারও শিকার তিনি। ডালপালা ছড়িয়ে এতে আরো নানা