• মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ১২:৫৭ অপরাহ্ন
/ অর্থনীতি
তৈরি পোশাক রপ্তানির আড়ালে গত ৫ বছরে ১৪টি প্রতিষ্ঠান অন্তত ৬৮২ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। এসব প্রতিষ্ঠান সিএন্ডএফ এজেন্টের সহায়তায় জাল কাগজপত্র বানিয়ে পণ্য বোঝাই শত শত কনটেইনার মধ্যপ্রাচ্যসহ বিস্তারিত...
যুদ্ধসহ নানা করণে বিশ্বজুড়ে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা প্রকট আকার ধারণ করতে পারে বলে আভাস দিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (আইএফপিআরআই)। সম্প্রতি বিশ্বের ১৯ দেশ তাদের ২৫টি কৃষি ও খাদ্যপণ্য, তিন
দেশে রপ্তানির বিপরীতে ১ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলারের আয় ফেরত আসেনি। আটকে থাকা রপ্তানি আয়ের মধ্যে অর্ধেকই মেয়াদোত্তীর্ণ। এছাড়া রপ্তানির আদেশের বিপরীতে কম পণ্য সরবরাহ করা, রপ্তানিকারক-আমদানিকারক দেউলিয়া হওয়া এবং
সর্বজনীন পেনশন স্কিমের টাকা মোবাইল ব্যাংকিং সেবা (এমএফএস) প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে জমা দিলে প্রতি হাজারে অতিরিক্ত খরচ হবে সাত টাকা। প্রতি একশ টাকায় খরচ হবে ৭০ পয়সা। বাণিজ্যিক ব্যাংক বা অন্যভাবে
অভ্যন্তরীণ মজুত ধরে রাখা ও দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার লক্ষ্যে ভারত এবার সিদ্ধ চাল রপ্তানির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। আরোপিত এ রপ্তানি শুল্ক আগামী ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে সৃষ্ট ডলার সংকট ঠেকাতে একের পর এক পদক্ষেপ নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এরই অংশ হিসাবে আমদানিতে কড়াকড়ি শর্ত আরোপ এবং এলসি খোলা কমায় সম্প্রতি ডলার সাশ্রয় হয়েছে। একই
বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশি প্রবাসীরা রেমিট্যান্সের অর্থ মেটাভার্স ফরেন এক্সচেঞ্জে (এমটিএফই) বিনিয়োগ করেও প্রতারণার ফাঁদে পড়েছেন। বিশেষ করে দুবাই, কাতার, কুয়েতসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয় প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে এজেন্ট নিয়োগের মাধ্যমে মাত্রাতিরিক্ত মুনাফার
বাজারে প্রায় সব পণ্যের দাম বাড়তি। আদা, রসুন, মসলার মতো নিত্যপণ্যের পাশাপাশি লাগামহীন ছুটছে অন্য ভোগ্যপণ্যের দামও। ব্যবসায়ীরা প্রধানত দায়ী করছেন ডলার সংকট ও এলসি খোলার সমস্যাকে। এর মধ্যে রাশিয়া-ইউক্রেন