• বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৮:৫৩ অপরাহ্ন
/ রাজনীতি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কাছ থেকে ২৬টি আসনে ছাড় পেয়েছিল জিএম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জাপা)। সব মিলে এবার ২৬৫ আসনে দলটির প্রার্থী ছিল। শেষ পর্যন্ত ছাড় পাওয়া বিস্তারিত...
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ন্যূনতম ৬০টি আসনে ছাড় চান আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিকরা। এর বাইরেও আরও দুটি দাবি জানাবে তারা। প্রথমত, শরিকদের ছাড় দেওয়া আসনে আওয়ামী লীগ
নির্বাচনের বল মাঠে গড়াতেই শুরু হয়েছে নানা সমীকরণ। মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিন ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে জোটের শরিকসহ অনেক নেতা আসন ভাগাভাগির জন্য দরকষাকষির ছক নিয়ে তৎপর। একাদশ সংসদ নির্বাচনে
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের চেষ্টা করছে সরকার। কিন্তু বিএনপি পরিবেশ বিঘ্নিত করছে। আর একটা বিশেষ দল অংশ নিলেই কি নির্বাচন
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফশিল পিছিয়ে সব রাজনৈতিক দলকে আলোচনার জন্য আহ্বানের প্রস্তাব দিয়েছেন জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ এমপি। রোববার দুপুরে রাষ্ট্রপতি
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তফশিল ঘোষণা হলেও এখনো উলটো মেরুতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। পুরোদমে ভোটের মাঠে নেমেছে ক্ষমতাসীনরা। তারা বিএনপির আন্দোলন মোকাবিলার পাশাপাশি নির্বাচনের প্রস্তুতিও নিচ্ছে। নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রথম
বৈশ্বিক মন্দা এবং দেশে ডলারের তীব্র সংকটে অর্থনীতি এমনিতেই নাজুক। ইতোমধ্যে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে পড়েছে দেশ। এ অবস্থায় অস্থিরতা আরও বাড়লে অর্থনীতিতে ধস নামার আশঙ্কা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘনিয়ে আসার সঙ্গে বাড়ছে রাজনৈতিক উত্তাপ। সরকার পতনের একদফা দাবি আদায়ে হার্ডলাইনে মাঠের বিরোধী দল বিএনপি। এ দাবিতে আগামী সপ্তাহে দেশব্যাপী লাগাতার কঠোর কর্মসূচিতে যাওয়ার নীতিগত